1. admin@handiyalnews24.com : admin :
  2. tenfapagci1983@coffeejeans.com.ua : cherielkp04817 :
  3. ivan.ivanovnewwww@gmail.com : leftkisslejour :
   
চাটমোহর,পাবনা শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:১৮ পূর্বাহ্ন

দেশ ডিজিটাল হয়েছে, এবার টার্গেট স্মার্ট বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী

হান্ডিয়াল নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেট সময় : সোমবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২২ , 11.15 pm
  • ১৪৭ বার পড়া হয়েছে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

ডিজিটাল বাংলাদেশ করা হয়েছে বলেই করোনাকালে কোনো কাজ থেমে থাকেনি বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, এবার আমাদের টার্গেট আগামীর বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ। সোমবার ডিজিটাল বাংলাদেশ দিবস-২০২২ এর উদ্বোধনী ও পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। এদিন প্রধানমন্ত্রী রাজশাহীতে বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্কে জয় সিলিকন টাওয়ার, বঙ্গবন্ধু মিউজিয়াম এবং বরিশালে শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং সেন্টার উদ্বোধন করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার বয়স হয়েছে। যেকোনো সময় চলে যেতে পারি। কিন্তু আমি বসে নেই। পরিকল্পনা করে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সুন্দর পথ প্রদর্শন করে যাচ্ছি। বেঁচে থাকলে বাস্তবায়ন করবো, না হয় আমাদের তরুণরা করবে। তিনি বলেন, আগামীর বাংলাদেশ হবে স্মার্ট বাংলাদেশ। স্মার্ট বাংলাদেশের চারটি মৌলিক স্তম্ভ। এক, স্মার্ট সিটিজেন। প্রতিটি নাগরিক (সিটিজেন) প্রযুক্তি ব্যবহারে হবে দক্ষ এবং উপযোগী। দুই, স্মার্ট ইকোনমি। আমাদের অর্থনীতির সব লেনদেন ও ব্যবহার হবে প্রযুক্তি নির্ভর। তিন, স্মার্ট গভর্নমেন্ট। সরকারি সব সুযোগ সুবিধা ও কর্মকাণ্ড হবে প্রযুক্তর নির্ভর, প্রযুক্তির ব্যবহার হবে সর্বত্র। এবং সবশেষ স্মার্ট সোসাইটি। আমাদের পুরো সমাজটাই হবে প্রযুক্তি বান্ধব। শেখ হাসিনা বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ করা হয়েছে বলেই করোনাকালে কোনো কাজ থেমে থাকেনি। আমার অফিস থেকে শুরু করে আদালত, বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি অফিসসহ সবকিছু ভার্চুয়ালি চলমান ছিল। প্রযুক্তি ব্যবহারের সুফল তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে এখন ১৮ কোটি মোবাইল সিম ব্যবহার হয়। পৃথিবীর বোধহয় আর কোনো দেশে এত সিম ব্যবহার হয় না। শ্রমিকদের বেতন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উপবৃত্তি বাচ্চাদের মায়েদের মোবাইল ফোনে চলে যায়। এই বৃত্তি দেওয়ার সময় ২০ লাখ মায়ের মোবাইল ফোন ছিল না। তাদের মোবাইল ফোন কিনে দিয়ে আমরা সেটা চালু করেছি। ফ্রিল্যান্সারদের স্বীকৃতি ও তাদের উপার্জনের বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, বিয়ের সময় বলতো জামাই কী চাকরি করে? যদি বলা হতো ফ্রিল্যান্সিং; মাসে ২/৩ লাখ টাকা উপার্জন করে। এরপর যতই বুঝানো হোক। তারপরও তো ফ্রিল্যান্সিং। কেউ বুঝতে চাইতো না। তখন আমরা এটার স্বীকৃতিও দিয়েছি। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে বলে এটা (ফ্রিল্যান্সারদের আয় দেশে আনা) সহজ করে দিয়েছি। তাদের আর এখন টাকা পেতে অসুবিধা হয় না।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২৪ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রনালয়ের বিধি মোতাবেক নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।
error: Content is protected !!