ঢাকা , শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশঃ
হান্ডিয়াল নিউজ২৪ ডটকম এ জরুরি  সংবাদকর্মী আবশ্যক। আবেদন করুন- ই-মেইলে onlynews.calo@gmail.com

স্মার্ট স্কুলে দেয়া হচ্ছে আধুনিক শিক্ষা (ভিডিওসহ)

আইডি কার্ড পাঞ্চ করে শিক্ষার্থীরা দিচ্ছে স্কুলের হাজিরা। ঘরে বসেই মোবাইলে ক্ষুদেবার্তায় সন্তানের বিদ্যালয়ে উপস্থিতি এবং ছুটি শেষে বাড়ি ফেরার তথ্য জানতে পেরে অভিভাবকরাও নিশ্চিন্ত।

সিরাজগঞ্জ শহরের ঐতিহ্যবাহী অনলাইনভিত্তিক হৈমবালা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়কে ঘোষণা করা হয়েছে জেলার প্রথম স্মার্ট বিদ্যালয় হিসেবে।আইডি কার্ড পাঞ্চ করে ক্লাসে যাচ্ছে ছাত্রীরা। হাজিরা নিশ্চিত হয়ে যাচ্ছে ডাটাবেজে। সঙ্গে সঙ্গে ম্যাসেজ চলে যাচ্ছে অভিভাবকের মোবাইল ফোনে।

তারা নিশ্চিন্ত— সন্তান বিদ্যালয়ে রয়েছে। ডিজিটাল হাজিরা ছাড়াও বেতন, পরীক্ষার ফি দেয়ার সুবিধা এবং ফলাফল প্রকাশ করা হচ্ছে অনলাইনে। রয়েছে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম। মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুমে আনন্দ নিয়ে শিখছে শিক্ষার্থীরা। কমেছে অনুপস্থিতির প্রবণতা।

প্রযুক্তির দিক থেকে এগিয়ে থাকা এক বিদ্যাপীঠের শিক্ষার্থী হওয়ায় গর্বিত তারা। আধুনিক সুযোগ-সুবিধা থাকায় স্বস্তি ও সন্তুষ্টি অভিভাবকদের মাঝে। শুধু প্রযুক্তিগত নয়, শ্রেষ্ঠ এবং মডেল বিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষকরা।

স্মার্ট বাংলাদেশের সাথে তাল মিলিয়ে প্রযুক্তির পথ ধরে এগিয়ে যেতে চায় বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটি। বিদ্যালয়টির জন্য সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জানায়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে নেটওয়ার্ক সুবিধায় আনা তেমন ব্যয়বহুল নয়।

অনলাইনভিত্তিক এই বিদ্যালয় হতে পারে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য মডেল।

নিউজ ট্যাগ :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

স্মার্ট স্কুলে দেয়া হচ্ছে আধুনিক শিক্ষা (ভিডিওসহ)

আপলোড সময় : ০৯:০৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৪

আইডি কার্ড পাঞ্চ করে শিক্ষার্থীরা দিচ্ছে স্কুলের হাজিরা। ঘরে বসেই মোবাইলে ক্ষুদেবার্তায় সন্তানের বিদ্যালয়ে উপস্থিতি এবং ছুটি শেষে বাড়ি ফেরার তথ্য জানতে পেরে অভিভাবকরাও নিশ্চিন্ত।

সিরাজগঞ্জ শহরের ঐতিহ্যবাহী অনলাইনভিত্তিক হৈমবালা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়কে ঘোষণা করা হয়েছে জেলার প্রথম স্মার্ট বিদ্যালয় হিসেবে।আইডি কার্ড পাঞ্চ করে ক্লাসে যাচ্ছে ছাত্রীরা। হাজিরা নিশ্চিত হয়ে যাচ্ছে ডাটাবেজে। সঙ্গে সঙ্গে ম্যাসেজ চলে যাচ্ছে অভিভাবকের মোবাইল ফোনে।

তারা নিশ্চিন্ত— সন্তান বিদ্যালয়ে রয়েছে। ডিজিটাল হাজিরা ছাড়াও বেতন, পরীক্ষার ফি দেয়ার সুবিধা এবং ফলাফল প্রকাশ করা হচ্ছে অনলাইনে। রয়েছে মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম। মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুমে আনন্দ নিয়ে শিখছে শিক্ষার্থীরা। কমেছে অনুপস্থিতির প্রবণতা।

প্রযুক্তির দিক থেকে এগিয়ে থাকা এক বিদ্যাপীঠের শিক্ষার্থী হওয়ায় গর্বিত তারা। আধুনিক সুযোগ-সুবিধা থাকায় স্বস্তি ও সন্তুষ্টি অভিভাবকদের মাঝে। শুধু প্রযুক্তিগত নয়, শ্রেষ্ঠ এবং মডেল বিদ্যালয় হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষকরা।

স্মার্ট বাংলাদেশের সাথে তাল মিলিয়ে প্রযুক্তির পথ ধরে এগিয়ে যেতে চায় বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটি। বিদ্যালয়টির জন্য সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জানায়, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে নেটওয়ার্ক সুবিধায় আনা তেমন ব্যয়বহুল নয়।

অনলাইনভিত্তিক এই বিদ্যালয় হতে পারে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য মডেল।