ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশঃ
হান্ডিয়াল নিউজ২৪ ডটকম এ জরুরি  সংবাদকর্মী আবশ্যক। আবেদন করুন- ই-মেইলে onlynews.calo@gmail.com

স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা, স্বামী পলাতক

ফাইল ছবি

গাজীপুর নগরীর বাইমাইল এলাকায় আরজিনা এলাইচ লিজা (৩০) নামের এক গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে স্বামী মাসুদ রানা পলাতক আছেন।

রোববার (২৯ জানুয়ারি) ভোরে বাইমাইল চান্দু মিয়ার ভাড়া বাড়িতে ঘটনাটি ঘটে।

এলাকাবাসী জানায়, টাঙ্গাইলের গোপালগঞ্জ থানার আলমনগর এলাকার শুপু মিয়ার ছেলে মাসুদ রানার সঙ্গে একই থানার আনছার আলীর মেয়ে লিজার বিয়ে হয়। কোনাবাড়ী থানার বাইমাইল এলাকায় বাসাভাড়া থেকে মাসুদ রংমিস্ত্রির ও লিজা পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন।

রোববার ভোরে ধারালো ছুরি দিয়ে লিজার গলা কেটে মাসুদ পালিয়ে যান। ওই বাসার অন্য ভাড়াটিয়ারা লিজাকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে নিয়ে যান। সেখান থেকে আবার গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক লিজাকে মৃত ঘোষণা করেন।

গাজীপুর মেট্রোপলিটনের কোনাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক মাইকেল বনিক গণমাধ্যমকে বলেন, মরদেহ হাসপাতাল মর্গে আছে। ঘটনাস্থল থেকে রক্তমাখা একটি ছুরি জব্দ করা হয়েছে। নিহতের স্বামী মাসুদ রানার খোঁজ মিলছে না। ধারণা করা হচ্ছে স্ত্রী লিজাকে গলা কেটে হত্যার পর পালিয়ে যান মাসুদ। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

নিউজ ট্যাগ :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

বিতর্কে জর্জরিত ফরিদপুর উপজেলা বিএনপি কমিটি ৯ দিনের মাথায় বাতিল

স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা, স্বামী পলাতক

আপলোড সময় : ১২:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৩

গাজীপুর নগরীর বাইমাইল এলাকায় আরজিনা এলাইচ লিজা (৩০) নামের এক গৃহবধূকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। ঘটনার পর থেকে স্বামী মাসুদ রানা পলাতক আছেন।

রোববার (২৯ জানুয়ারি) ভোরে বাইমাইল চান্দু মিয়ার ভাড়া বাড়িতে ঘটনাটি ঘটে।

এলাকাবাসী জানায়, টাঙ্গাইলের গোপালগঞ্জ থানার আলমনগর এলাকার শুপু মিয়ার ছেলে মাসুদ রানার সঙ্গে একই থানার আনছার আলীর মেয়ে লিজার বিয়ে হয়। কোনাবাড়ী থানার বাইমাইল এলাকায় বাসাভাড়া থেকে মাসুদ রংমিস্ত্রির ও লিজা পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন।

রোববার ভোরে ধারালো ছুরি দিয়ে লিজার গলা কেটে মাসুদ পালিয়ে যান। ওই বাসার অন্য ভাড়াটিয়ারা লিজাকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন। তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে নিয়ে যান। সেখান থেকে আবার গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক লিজাকে মৃত ঘোষণা করেন।

গাজীপুর মেট্রোপলিটনের কোনাবাড়ী থানার উপপরিদর্শক মাইকেল বনিক গণমাধ্যমকে বলেন, মরদেহ হাসপাতাল মর্গে আছে। ঘটনাস্থল থেকে রক্তমাখা একটি ছুরি জব্দ করা হয়েছে। নিহতের স্বামী মাসুদ রানার খোঁজ মিলছে না। ধারণা করা হচ্ছে স্ত্রী লিজাকে গলা কেটে হত্যার পর পালিয়ে যান মাসুদ। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।