ঢাকা , বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশঃ
হান্ডিয়াল নিউজ২৪ ডটকম এ জরুরি  সংবাদকর্মী আবশ্যক। আবেদন করুন- ই-মেইলে onlynews.calo@gmail.com

শীতে বিপাকে চলতি ইরি-বোরো মৌসুমের কৃষকরা

পৌষের শেষ দিকে শৈত্যপ্রবাহের দাপটে উত্তরের জেলা গাইবান্ধায় শীত জেঁকে বসেছে। ঠান্ডা আর কুয়াশায় নাকাল জনজীবন। শীতের এই তীব্রতা বেশি কাবু করেছে নিম্ন আয়ের মানুষগুলোকে। ঘন কুয়াশা ও শীতের কারণে চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে কৃষকরা জমিতে নামতে পারছে না।

বুধবার (১১ জানুয়ারি) সকালে গাইবান্ধায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। ইতোমধ্যে সড়ক-মহাসড়কে যানবাহনগুলোকে হেড লাইট জ্বালিয়ে ধীর গতিতে চলাচল করতে হচ্ছে।

ঘন কুয়াশা ও কনকনে ঠান্ডা বাতাসের কারণে শ্রমজীবী মানুষগুলো সময় মতো কাজে যেতে পারছে না। গরম কাপড়ের অভাবে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছে শিশু ও বৃদ্ধরা। শীতবস্ত্রের অভাবে নিম্ন আয়ের মানুষগুলোর দুর্ভোগ বেড়েছে।

এদিকে গত কয়েক দিন ধরে হিমেল হাওয়া ও রাতে গুড়িগুড়ি বৃষ্টির মতো ঘন কুয়াশা পড়তে থাকায় চরাঞ্চল ও নদী তীরবর্তী এলাকায় মানুষের কষ্ট আরও মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। ঘন কুয়াশার কারণে তিস্তা-ব্রহ্মপুত্রে নৌ-চলাচল বিঘ্ন হওয়ায় জেলার ১৬৫টি চরাঞ্চলের মানুষ বিপাকে পড়েছেন।

নিউজ ট্যাগ :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

শীতে বিপাকে চলতি ইরি-বোরো মৌসুমের কৃষকরা

আপলোড সময় : ১২:৩১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৩

পৌষের শেষ দিকে শৈত্যপ্রবাহের দাপটে উত্তরের জেলা গাইবান্ধায় শীত জেঁকে বসেছে। ঠান্ডা আর কুয়াশায় নাকাল জনজীবন। শীতের এই তীব্রতা বেশি কাবু করেছে নিম্ন আয়ের মানুষগুলোকে। ঘন কুয়াশা ও শীতের কারণে চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে কৃষকরা জমিতে নামতে পারছে না।

বুধবার (১১ জানুয়ারি) সকালে গাইবান্ধায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রী সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। ইতোমধ্যে সড়ক-মহাসড়কে যানবাহনগুলোকে হেড লাইট জ্বালিয়ে ধীর গতিতে চলাচল করতে হচ্ছে।

ঘন কুয়াশা ও কনকনে ঠান্ডা বাতাসের কারণে শ্রমজীবী মানুষগুলো সময় মতো কাজে যেতে পারছে না। গরম কাপড়ের অভাবে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছে শিশু ও বৃদ্ধরা। শীতবস্ত্রের অভাবে নিম্ন আয়ের মানুষগুলোর দুর্ভোগ বেড়েছে।

এদিকে গত কয়েক দিন ধরে হিমেল হাওয়া ও রাতে গুড়িগুড়ি বৃষ্টির মতো ঘন কুয়াশা পড়তে থাকায় চরাঞ্চল ও নদী তীরবর্তী এলাকায় মানুষের কষ্ট আরও মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। ঘন কুয়াশার কারণে তিস্তা-ব্রহ্মপুত্রে নৌ-চলাচল বিঘ্ন হওয়ায় জেলার ১৬৫টি চরাঞ্চলের মানুষ বিপাকে পড়েছেন।