ঢাকা , বুধবার, ২১ মে ২০২৫, ৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশঃ
হান্ডিয়াল নিউজ২৪ ডটকম এ জরুরি  সংবাদকর্মী আবশ্যক। আবেদন করুন- ই-মেইলে onlynews.calo@gmail.com

বাড়িতে আগুন, ঘুমন্ত শিক্ষিকাকে বাঁচাল পুলিশ

কুড়িগ্রামের কচাকাটা থানার বলদিয়া ইউনিয়নে এক শিক্ষক দম্পতির বাড়িতে আগুন লাগে। বাড়িতে তখন একমাত্র নারী সদস্য (শিক্ষিকা) ঘুমে বিভোর। আগুন যখন জ্বলছিল তখন বিষয়টি একদল টহল পুলিশের নজরে আসে। পরে টহল পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আগুন নেভায়।

বুধবার (২৯ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টায় ওই ইউনিয়নের পূর্বকেদার গ্রামে শাহিবাজার বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলমগীর হোসেনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

প্রধান শিক্ষকের ছোট ভাই ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আবু তালেব জানান, তার ভাই বাড়িতে ছিলেন না, আর ভাবি নামাজ পড়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। আগুন লাগার বিষয়টি কারও নজরে আসেনি। টহল পুলিশ আগুন দেখে এগিয়ে আসে এবং নেভানোর চেষ্টা করে। পরে তাদের হাঁকডাকেই লোকজন আসে এবং সবার সহযোগিতায় আগুন নেভানো সম্ভব হয়।
কচাকাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মর্তুজা জানান, বুধবার রাতে ওই এলাকায় কচাকাটা থানার নিয়মিত টহলদল ছিল। বাড়িটিতে আগুন লাগার বিষয়টি নজরে আসলে টহল দলের সবাই তৎক্ষণাৎ আগুন নেভাতে নেমে পড়ে। এ সময় বাড়ির একমাত্র নারী সদস্য ও শিক্ষিকাকে উদ্ধার করে নিরাপদে নেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, বসতবাড়ির একটি ঘর পুড়ে যায়। বড় ধরনের ক্ষতির হাত থেকে বাড়িটিকে বাঁচানো সম্ভব হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।

নিউজ ট্যাগ :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

বাড়িতে আগুন, ঘুমন্ত শিক্ষিকাকে বাঁচাল পুলিশ

আপলোড সময় : ১১:৫০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩

কুড়িগ্রামের কচাকাটা থানার বলদিয়া ইউনিয়নে এক শিক্ষক দম্পতির বাড়িতে আগুন লাগে। বাড়িতে তখন একমাত্র নারী সদস্য (শিক্ষিকা) ঘুমে বিভোর। আগুন যখন জ্বলছিল তখন বিষয়টি একদল টহল পুলিশের নজরে আসে। পরে টহল পুলিশ তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আগুন নেভায়।

বুধবার (২৯ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টায় ওই ইউনিয়নের পূর্বকেদার গ্রামে শাহিবাজার বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলমগীর হোসেনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

প্রধান শিক্ষকের ছোট ভাই ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি আবু তালেব জানান, তার ভাই বাড়িতে ছিলেন না, আর ভাবি নামাজ পড়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। আগুন লাগার বিষয়টি কারও নজরে আসেনি। টহল পুলিশ আগুন দেখে এগিয়ে আসে এবং নেভানোর চেষ্টা করে। পরে তাদের হাঁকডাকেই লোকজন আসে এবং সবার সহযোগিতায় আগুন নেভানো সম্ভব হয়।
কচাকাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মর্তুজা জানান, বুধবার রাতে ওই এলাকায় কচাকাটা থানার নিয়মিত টহলদল ছিল। বাড়িটিতে আগুন লাগার বিষয়টি নজরে আসলে টহল দলের সবাই তৎক্ষণাৎ আগুন নেভাতে নেমে পড়ে। এ সময় বাড়ির একমাত্র নারী সদস্য ও শিক্ষিকাকে উদ্ধার করে নিরাপদে নেওয়া হয়।

তিনি আরও জানান, বসতবাড়ির একটি ঘর পুড়ে যায়। বড় ধরনের ক্ষতির হাত থেকে বাড়িটিকে বাঁচানো সম্ভব হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।