ঢাকা , রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশঃ
হান্ডিয়াল নিউজ২৪ ডটকম এ জরুরি  সংবাদকর্মী আবশ্যক। আবেদন করুন- ই-মেইলে onlynews.calo@gmail.com

কৃষক হত্যা মামলায় বাবা-ছেলেসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুতে কৃষক হক আলী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলেসহ তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

রোববার (৫ মার্চ) দুপুরে ঝিনাইদহ জেলা দায়রা জজ মো. নাজিমুদ্দৌলা এ রায় দেন। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- হরিণাকুণ্ডু উপজেলার মান্দিয়া গ্রামের এলেম মণ্ডলের ছেলে আসাদুল হক, আলী মণ্ডলের ছেলে খাকচার আলী মণ্ডল ও খাকচার আলী মণ্ডলের ছেলে আনিসুর রহমান মণ্ডল।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৭ জুলাই হরিণাকুণ্ডু উপজেলার মান্দিয়া গ্রামের কৃষক হক আলীকে মুঠোফোনে কল করে ডেকে নিয়ে যান আসাদুল হক। ৯ জুলাই সকালে গ্রামের একটি কলাবাগান থেকে তার মাটিচাপা দেওয়া মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী রোজিনা খাতুন বাদী হয়ে দুইজনের নাম উল্লেখসহ আরও কয়েকজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে হরিণাকুণ্ডু থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে ২০১৫ সালের ১ মার্চ পুলিশ চারজনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। মামলা চলাকালে আসামি তোয়াজ উদ্দিন মারা যাওয়ায় তাকে মামলা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।

মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ইসমাইল হোসেন বাদশা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিউজ ট্যাগ :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

কৃষক হত্যা মামলায় বাবা-ছেলেসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন

আপলোড সময় : ০৫:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ মার্চ ২০২৩

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুতে কৃষক হক আলী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলেসহ তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

রোববার (৫ মার্চ) দুপুরে ঝিনাইদহ জেলা দায়রা জজ মো. নাজিমুদ্দৌলা এ রায় দেন। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- হরিণাকুণ্ডু উপজেলার মান্দিয়া গ্রামের এলেম মণ্ডলের ছেলে আসাদুল হক, আলী মণ্ডলের ছেলে খাকচার আলী মণ্ডল ও খাকচার আলী মণ্ডলের ছেলে আনিসুর রহমান মণ্ডল।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ৭ জুলাই হরিণাকুণ্ডু উপজেলার মান্দিয়া গ্রামের কৃষক হক আলীকে মুঠোফোনে কল করে ডেকে নিয়ে যান আসাদুল হক। ৯ জুলাই সকালে গ্রামের একটি কলাবাগান থেকে তার মাটিচাপা দেওয়া মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী রোজিনা খাতুন বাদী হয়ে দুইজনের নাম উল্লেখসহ আরও কয়েকজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে হরিণাকুণ্ডু থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে ২০১৫ সালের ১ মার্চ পুলিশ চারজনকে আসামি করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। মামলা চলাকালে আসামি তোয়াজ উদ্দিন মারা যাওয়ায় তাকে মামলা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।

মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ইসমাইল হোসেন বাদশা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।