1. admin@handiyalnews24.com : admin :
  2. tenfapagci1983@coffeejeans.com.ua : cherielkp04817 :
  3. ivan.ivanovnewwww@gmail.com : leftkisslejour :
   
চাটমোহর,পাবনা বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১১:১৮ অপরাহ্ন

ঘোষণা ছাড়াই বাড়ল ভোজ্যতেলের দাম

হান্ডিয়াল নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারি, ২০২৪ , ৯.৪৭ অপরাহ্ণ
  • ৯৬ বার পড়া হয়েছে

কোনো ঘোষণা ছাড়াই প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ৪ টাকা করে বাড়িয়েছে বাজারজাতকারী কোম্পানিগুলো। একইসঙ্গে প্রতি কেজি আটায় ৫ টাকা ও চিনির দাম বেড়েছে ১৫ টাকা পর্যন্ত। শুধু এসব পণ্যই নয় ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচনের পরপরই বেশ কিছু পণ্যের দাম বেড়ে গেছে। এ তালিকায় চাল, ব্রয়লার মুরগি ও গরুর মাংসও রয়েছে।

বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানো বা কমানোর কাজ ঘোষণা দিয়ে করলেও এবারে চুপিসারেই দাম বাড়াল।

 

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার খুচরা দোকানি ও একাধিক সুপার শপ ঘুরে দেখা যায়, প্রতি লিটার সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৭৩ টাকায়, যা নির্বাচনের আগ বিক্রি হয়েছে ১৬৯ টাকায়। ৫ লিটারের বোতলের দাম ৮২৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮৪৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে। দাম বাড়িয়ে ৫ লিটারের বোতল নির্বাচনের আগে বাজারে ছাড়লেও নতুন দামের এক লিটারের সয়াবিন তেল নির্বাচনের পরই বাজারে এসেছে।

 

তেলের দাম বৃদ্ধির বিষয়ে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বলেছে, গত বছরের নভেম্বরে ডলারের দাম বেড়ে যায়। প্রতি ডলারের মূল্য ১১০ টাকা থেকে বেড়ে ১২২-১২৪ টাকা হয়ে যায়। ওই সময় ভোজ্য তেল পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশ ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশনের কাছে এই দাম সমন্বয়ের আবেদন করে গত নভেম্বরের ৯ তারিখ।

 

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ট্যারিফ কমিশন ও ব্যবসায়ীরা মিলে বিষয়টি নিয়ে বৈঠক করলেও নির্বাচন সামনে রেখে দাম বৃদ্ধির অনুমতি দেয়ার বিষয়টি আর এগোয়নি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এখন এলসি খোলার জন্য ডলার কিনতে হচ্ছে ১২৬-১২৭ টাকায়, যে কারণে তারা দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছেন।

 

সাধারণত বাণিজ্য মন্ত্রণালয় অনুমতি দেওয়ার পরই কোম্পনিগুলো বাজারে দাম বাড়ানো বা কমানোর ঘোষণা দিয়ে থাকে। এর আগে গত বছরের ৯ সেপ্টেম্বর তেলের দাম লিটারে ৫ টাকা কমিয়ে ১৬৯ টাকা করা হয়।

 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে তেল, চিনি ও আটার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ডলার ও আন্তর্জাতিক সরবরাহ পরিস্থিতির যে অবস্থা, তাতে দাম বাড়াতে না পারলে লোকসান করতে হবে। নির্বাচনের কারণে এ অবস্থার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। অবস্থা এখন এমন হয়েছে, দাম না বাড়ালে বাজারে পণ্য সরবরাহ করা মুশকিল হয়ে পড়বে।

 

ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় তারা নিরুপায় হয়েই দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছেন। এছাড়া নতুন করে যুক্ত হয়েছে বাড়তি ফ্রেইট চার্জ। লোহিত সাগরে জাহাজ চলাচল সীমিত হয়ে পড়ায় পণ্য পরিবহনের সময় এবং খরচ বেড়ে গেছে, যার প্রভাবও বাজারের ওপর পড়ছে।

 

সয়াবিন তেলের পাশাপাশি দুই কেজির প্যাকেটের আটার মূল্যও বাড়িয়েছে বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। দুই কেজির প্যাকেটের আটার দাম ১২০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৩০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে। চিনির দামেও একই ধরনের অস্থিরতা। প্রতি কেজি প্যাকেটের চিনি বাজারে ১৪৮ টাকা মূল্য থাকলেও বিক্রেতারা সেটা খুলে বাজারে বিক্রি করছেন ১৫৫-১৬০ টাকায়। বাজারে কোনো প্যাকেটের চিনি পাওয়া যাচ্ছে না। খোলা চিনি অনেক ক্ষেত্রে যে যা পারছে, ইচ্ছেমতো দামে বিক্রি করছে।

 

ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) ১৫ জানুয়ারির বাজার বিশ্লেষণের তথ্য বলছে, এক মাসের ব্যবধানে প্রতি কেজি আটার দাম ৪.৩৫ শতাংশ বেড়েছে। প্রতি কেজি আটার প্যাকেট ৬০ টাকা থেকে বেড়ে ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

 

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ঢাকার বাজারে কোনো প্যাকেটের চিনি নেই। সব জায়গাতেই বিক্রি হচ্ছে খোলা চিনি। দু-একটি কোম্পানি কিছু প্যাকেটের চিনি সরবরাহ করলেও তার মোড়কে যে দাম, তা দিয়ে দোকানিদের লাভ থাকে না। সে কারণে ১৪৮ টাকা মূল্যের চিনির প্যাকেট কেটে ১৫৫-১৬০ টাকায় বিক্রি করছেন দোকানিরা। খোলা চিনিও একই দামে বিক্রি হচ্ছে।

 

গত কয়েকদিনে বেড়েছে চালের দাম। নির্বাচনের সপ্তাহখানেক পর হঠাৎ করেই চালের দাম কেজিতে ২ থেকে ৬ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। অথচ মাত্রই আমন মৌসুমের ধান কাটা শেষ হয়েছে। যেখানে কৃষি মন্ত্রণালয়ের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ১.৭০ কোটি টনের মতো চাল সরবরাহ চেইনে যুক্ত হওয়ার কথা।

 

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, প্রতি বছর ২০ লাখ লিটার ভোজ্যতেল ও ২০ লাখ লিটার চিনির চাহিদা রয়েছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে বাজার নিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে আগামী রমজানে ভোক্তাদের ওপর আরও চাপ তৈরি হবে; যে কারণে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বাজারে নিয়ন্ত্রণে দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছে বলে জানা গেছে।

 

এই পরিস্থিতিতেই খুচরা বিক্রেতারা জানান, মোটা চাল সপ্তাহখানেক আগেও বিক্রি হয়েছে ৪৮-৫০ টাকায়, যেটা এখন বিক্রি হচ্ছে ৫৪ টাকায়। মাঝারি মানের চিকন চালের দাম ৫৫-৫৯ টাকা থেকে বেড়ে ৬০-৬২ টাকা এবং মিনিকেট ও নাজিরশাইলের মতো চিকন চাল ৬২-৭৫ টাকা থেকে বেড়ে ৬৮-৮০ টাকা হয়েছে।

 

নির্বাচনের আগে থেকে প্রভাব পড়তে শুরু করলেও গরুর মাংসের দাম নির্বাচনের পরই মূলত ঢাকায় ৬৫০ টাকা থেকে বেড়ে ৭০০-৭৫০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি ১৮০-১৯০ টাকা থেকে বেড়ে ২০০-২১০ টাকা হয়েছে। ডিমের দামও এ সময়ে প্রতি ডজন ১২৫-১৩০ টাকা থেকে বেড়ে ১৩০-১৩৫ টাকায় উঠেছে।

 

এদিকে, রমজান আসতে বাকি আরও দুমাস। এর মধ্যেই অস্থির নিত্যপণ্যের বাজার। বেড়ে গেছে চাল, ছোলা, ডাল, বেসন, মাছ, মাংস ও খেজুরসহ কয়েকটি পণ্যের দাম। এতে বিপাকে পড়েছেন ভোক্তারা। এখনই এ অবস্থা হলে, রোজার সময় সব নাগালের বাইরে চলে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

 

শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) রাজধানী বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে দাম বাড়ার চিত্র।

 

বিক্রেতারা জানান, রোজার আগেই দাম বেড়েছে প্রায় সব ধরনের নিত্যপণ্যের। ক্রেতাদের মতে, মূলত আড়তদার ও মিল মালিকদের কারসাজিতে বাড়ছে দাম। সিন্ডিকেট করে রোজার আগেই বাজার অস্থির করে তুলেছে অসাধু ব্যবসায়ীরা।

 

একজন ক্রেতা বলেন, রোজার বাকি এখনও দুমাস। অথচ এখনই অস্থির হয়ে ওঠেছে বাজার। বিদ্যমান সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে রোজার সময় সব পণ্যের দাম নাগালের বাইরে চলে যাবে।

 

আরেকজন ক্রেতা বলেন, নতুন সরকারের কাছে প্রত্যাশা থাকবে, নতুন বছরে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকবে। সরকার চাইলে রোজার সময় নিত্যপণ্যের দাম নাগালে রাখতে পারে। এজন্য দরকার কেবল কঠোর নজরদারি।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, সপ্তাহ ব্যবধানে আাটা-ময়দা, ডাল-ছোলা ও বেসনের দাম বেড়েছে। প্রতি কেজিতে এসব পণ্য ৩ থেকে ৫ টাকা বেড়েছে। কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে মুগডাল বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়, আর মসুরির ডাল বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়। এছাড়া কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে প্রতি কেজি ছোলা ৯৫ টাকা ও ছোলার ডাল ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ টাকায়। আর কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়ে অ্যাঙ্কর ও খেসারির ডাল বিক্রি হচ্ছে যথাক্রমে ৭০ টাকা এবং ৯০ থেকে ১০০ টাকায়।

 

ডালের দাম বাড়ায় বেড়েছে বেসনের দামও। কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি বেসন বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়। করলা ৬০ থেকে ৭০ টাকা, প্রতি কেজি মুলা ২৫ থেকে ৩০ টাকা, ঢ্যাঁড়শ ৮০ টাকা, শালগম ৩০ টাকা, শসা ৩০ টাকা, লতি ৮০ টাকা, শিম ৫০ থেকে ৫৫ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, পেঁপে ২৫ থেকে ৩০ টাকা ও গাজর ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এ ছাড়া প্রতি কেজি বেগুন জাতভেদে ৫০ থেকে ৭০ টাকা, পটোল ৭০ থেকে ৮০ টাকা, পুরান আলু ৭০ টাকা, নতুন আলু ৫০ থেকে ৫৫ টাকা, টমেটো ৪০ টাকা, কহি ৫০ টাকা, কাঁচা টমেটো ২০ টাকা ও পেঁয়াজের কলি বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায়। আর প্রতি পিস লাউ ৭০ থেকে ৮০ টাকা, আকারভেদে ফুলকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৩০ থেকে ৪০ টাকা ও ব্রকলি ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।এদিকে পাইকারি ও খুচরা উভয় পর্যায়ে কমেছে কাঁচা মরিচের দাম। বাজারে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকায়; আর পাইকারি পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৮০ টাকায়। এ ছাড়া বাজারে লালশাকের আঁটি ১৫ টাকা, পুঁইশাক ৩০ টাকা, পালংশাক ১৫ টাকা ও লাউ শাক ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ক্রেতার ঘাম ঝরাচ্ছে মাছের দাম। সপ্তাহ ব্যবধানে কেজিতে সামান্য বাড়লেও তা সাধ্যের বাইরে বলছেন ক্রেতারা। আর বিক্রেতাদের দাবি, পর্যাপ্ত পরিমাণে মাছ না পাওয়া যাওয়ায় দাম কমছে না। আকারভেদে প্রতি কেজি রুই ৩৮০ থেকে ৪৫০ টাকা, কাতলা ৪০০ থেকে ৪৮০ টাকা, চাষের শিং ৫৫০ টাকা, চাষের মাগুর ৫০০ টাকা, চাষের কৈ ২২০ থেকে ২৫০ টাকা, কোরাল ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা, টেংরা ৫৫০ থেকে ৭০০ টাকা, চাষের পাঙাশ ২০০ থেকে ২২০ টাকা ও তেলাপিয়া ২১০ থেকে ২৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

 

এ ছাড়া প্রতি কেজি বোয়াল ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, আইড় ৮৫০ থেকে ৯০০ টাকা, বাইম ১ হাজার টাকা, দেশি কৈ ১ হাজার ৩০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা, শিং ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, শোল ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকা ও নদীর পাঙাশ বিক্রি হচ্ছে ৯০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকায়।

অস্থির পেঁয়াজের বাজারে মিলেছে কিছুটা স্বস্তি। নতুন করে বাড়েনি দাম। প্রতি কেজি পুরাতন দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১৩০ টাকায়। তবে বাজারে দেখা নেই ভারতীয় পেঁয়াজের। দু-একটি দোকানে পাওয়া গেলেও সেটি বিক্রি হচ্ছে ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায়। আর প্রতিকেজি মুড়িকাটা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকায়।

 

কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়ে খুচরা পর্যায়ে প্রতি কেজি দেশি রসুন ২৭০ থেকে ২৮০ টাকায় এবং আমদানি করা রসুন ২২০ থেকে ২৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর আড়ত পর্যায়ে প্রতি কেজি দেশি রসুন বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২১০ টাকায়। আর আমদানি করা রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায়।

 

এ,ছাড়া কেজিতে ১০ থেকে ২০ টাকা বেড়ে মানভেদে প্রতি কেজি আদা বিক্রি হচ্ছে ২২০ থেকে ২৪০ টাকায়। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ কমায় দাম বাড়ছে আদা-রসুনের।

এদিকে, ফলের বাজার ঘুরে দেখা যায়, মানভেদে খেজুরের দাম বেড়েছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত। প্রতিকেজি দাবাস খেজুর ৪৫০ টাকা, জিহাদি খেজুর ২৪০ টাকা, আজওয়া খেজুর ৯০০ টাকা, বড়ই খেজুর ৪০০ টাকা, মরিয়ম খেজুর ৯০০ টাকা ও মেডজুল খেজুর বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৩০০ টাকা।

 

এছাড়া প্রতি কেজি মাল্টা ৩০০ টাকা, সবুজ আপেল ২৮০ টাকা, নাশপতি ২৫০ টাকা, আনার ৫০০ টাকা, লাল আঙুর ৪৮০ থেকে ৫০০ টাকা ও কমলা ২৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২৪ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রনালয়ের বিধি মোতাবেক নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।