1. admin@handiyalnews24.com : admin :
  2. tenfapagci1983@coffeejeans.com.ua : cherielkp04817 :
  3. ivan.ivanovnewwww@gmail.com : leftkisslejour :
   
চাটমোহর,পাবনা শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১১:১২ পূর্বাহ্ন

স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

খুলনা প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ , ৮.২৩ অপরাহ্ণ
  • ১৪৭ বার পড়া হয়েছে
ফাইল ছবি

খুলনায় স্ত্রীকে হত‌্যার দা‌য়ে ওমর ফারুখ‌ নামে এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দি‌য়ে‌ছেন আদালত। একইসঙ্গে তা‌কে ৩০ হাজার টাকা জ‌রিমানা, অনাদা‌য়ে আরও ৬ মা‌সের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হ‌য়ে‌ছে।

বৃহস্প‌তিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে খুলনা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মাহামুদা খাতুন এ রায় ঘোষণা করেন।

ওমর ফারুখ খানজাহান আলী থানা এলাকার পা‌ড়িয়ারডাঙ্গা এলাকার রুস্তুম আলী ফারাজীর ছেলে।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালে ওমর ফারুখ ও নুপু‌রের বি‌য়ে হয়। বি‌য়ের পর তা‌দের এক‌টি ছেলে সন্তানের জন্ম হয়। কিন্তু বিভিন্ন বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর ম‌ধ্যে কলহ লেগেই থাকত। প্রায় সময় ফারুখ তার স্ত্রীকে মারধর করত। বিষয়‌টি জান‌তে‌ পে‌রে নুপু‌রের বাবা মো. খ‌লিলুর রহমান জামাই-মে‌য়ে‌কে বা‌ড়িতে ডেকে নেন এবং জামাইকে কিছু টাকা দেওয়ার আশ্বাস দেন। প‌রে মে‌য়ে‌কে বু‌ঝি‌য়ে শ্বশুরবা‌ড়ি‌তে পা‌ঠি‌য়ে দেন।

২০১৮ সালের ১৭ জুলাই ভোররাতে লোকজনের মাধ্যমে খ‌লিল জানতে প‌ারেন তার মে‌য়ের মৃত‌্যু হয়েছে। বা‌ড়ির পাশের বাগানে মেয়ের মরদেহ পড়ে রয়েছে। এ ঘটনায় মেয়ের স্বামী ওমর ফারুখকে আসা‌মি করে থানায় মামলা দায়ের ক‌রেন তিনি। পরে পু‌লিশ আসা‌মি ফারুখকে গ্রেপ্তার করে। পু‌লিশের প্রাথ‌মিক জিজ্ঞাসাবা‌দে স্ত্রীকে কু‌পি‌য়ে হত‌্যার কথা স্বীকার ক‌রেন ওমর ফারুখ‌।

পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা খানজাহান আলী থানা পুলিশের এসআই সুমঙ্গল কুমার দাশ ফারুখ‌কে আসা‌মি ক‌রে একই বছ‌রের ১৯ ডিসেম্বর আদাল‌তে অভি‌যোগপত্র দা‌খিল ক‌রেন। মামলা চলাকালীন ১৪ জ‌নের ম‌ধ্যে ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ‌্যগ্রহণ শেষে আদালত আজ এই রায় দেন।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন এডভোকেট কেএম ইকবাল।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২৪ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রনালয়ের বিধি মোতাবেক নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।