1. admin@handiyalnews24.com : admin :
  2. tenfapagci1983@coffeejeans.com.ua : cherielkp04817 :
  3. ivan.ivanovnewwww@gmail.com : leftkisslejour :
   
চাটমোহর,পাবনা শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২৩ পূর্বাহ্ন

৪ ঘণ্টা পর ঘুরল রেলের চাকা,সরে গেছেন রিকশাচালকেরা

হান্ডিয়াল নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ২২ নভেম্বর, ২০২৪ , ৭.৫৭ অপরাহ্ণ
  • ২ বার পড়া হয়েছে
ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর জুরাইন রেলক্রসিং থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকরা সরে গেছেন। এর ফলে দীর্ঘ ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।

 

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে এ ট্রেন চলাচল শুরু হয়।

 

বিষয়টি নিশ্চিত করে কমলাপুর রেলস্টেশন মাস্টার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, বিকেল তিনটার দিকে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ এবং পদ্মা সেতু হয়ে রাজশাহী ও খুলনাগামী ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে।

 

এর আগে, বেলা ১১টার দিকে জুরাইনে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেন ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চালকরা। এ সময় তারা রেললাইনের প্রতিবন্ধক নামিয়ে দেন। এতে আশপাশের সড়কগুলোয় যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে বেলা ১টার দিকে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের বুঝিয়ে সরে যাওয়ার অনুরোধ করে। তবে তাতে কর্ণপাত করে রিকশাচালকেরা রেললাইনে নিজেদের বিক্ষোভ চালিয়ে যেতে থাকেন।

একপর্যায়ে দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। পরে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়ে ও লাঠিপেটা করে চালকদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এরপর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে রেল চলাচল শুরু হয়।

 

এ বিষয়ে শ্যামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়েছে এবং লাঠিপেটা করতে বাধ্য হয়েছে। দুপুর দেড়টার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে গেছে।

 

প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে এ বিষয়ে ব্যবস্থা না নেওয়া কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে রুলও জারি করেন আদালত। হাইকোর্টের আদেশের পরদিন থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ করছেন ব্যাটারিচালিত রিকশার চালকেরা। বৃহস্পতিবার রিকশা চালকদের অবরোধে স্থবির হয়ে যায় রাজধানী। এ সময় আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে দফায় দফায় সংঘর্ষে জড়ান তারা। অবরোধের কারণে প্রায় ৬ ঘণ্টা বন্ধ ছিল ট্রেন চলাচল।

 

বিক্ষোভকারীদের দাবি, হাইকোর্ট থেকে অটোরিকশা বন্ধের যে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে তা তারা মানেন না। এই নির্দেশ প্রত্যাহারও চান তারা। যতক্ষণ পর্যন্ত অটোরিকশা চালানোর অনুমতি না দেওয়া হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত এই কর্মসূচি পালন করবেন বলে জানিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। তবে সিটি করপোরেশন থেকে প্যাডেলচালিত রিকশার লাইসেন্স নেওয়ার বিধান থাকলেও ব্যাটারিচালিত রিকশার লাইসেন্স দেওয়ার কোনো বিধান নেই। ২০১৩ ও ২০১৪ সালে ব্যাটারিচালিত রিকশার লাইসেন্স পেতে রিট করা করা হলে হাইকোর্ট ওই দুই রিটই খারিজ করে দেন।

এই সংবাদটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো সংবাদ
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি। সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © ২০২৪ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রনালয়ের বিধি মোতাবেক নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।