কিডনি ও মূত্রতন্ত্রের মাধ্যমে শরীরের বর্জ্য বেরিয়ে আসে। একজন স্বাভাবিক মানুষ দিনে ৪ থেকে ৫ বার প্রস্রাব করে থাকেন। তবে কারও কারও আবার ঘন ঘন প্রস্রাবের বেগ হয়ে থাকে। এতে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে এবং ভোগ করতে হয় নিদারুণ যন্ত্রণা।বারবার প্রস্রাবের চাপ হওয়ার কারণ ও সমাধান নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন মেমোরি হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক কমপ্লেক্সের ডা. বি এম লিমন।
কোনো নিউরোলজিকাল কারণ ছাড়াই মূত্রস্থলীর স্পিঙ্কটারের ডিস্যানার্জিক একটিভিটিকে Dysfunctional voiding (DV) বলে।
এর ফলে- বাচ্চারা বিছানায় প্রস্রাব করে। প্রস্রাব ধরে রাখতে সমস্যা হয় (এটা যেকোনো বয়সের হতে পারে)। বারবার প্রস্রাবের চাপ আসে। প্রস্রাব আসলে সঙ্গে সঙ্গে টয়লেটে যেতে হয় (প্রস্রাব ধরে রাখতে কষ্ট হয়) এবং অনেক সময় নিজের অজান্তেই প্রস্রাব বের হয়ে কাপড় নষ্ট হয়ে যায়।
চিকিৎসা
এই যুগেও এ রোগের চিকিৎসায় গ্রামের মানুষ পানি পড়া আর তাবিজের ওপর নির্ভর করে। অথচ কিছু ওষুধ আর ফিজিওথেরাপিস্ট কর্তৃক থেরাপিউটিক ব্যায়ামের মাধ্যমে এটি পুরোপুরি ভালো হয়ে যায়। এ ধরনের সমস্যায় ভুগলে একজন ইউরোলজিস্ট ও ফিজিওথাপিস্টের পরামর্শ নিন এবং সুস্থ থাকুন।