সিরাজগঞ্জের কাজিপুরে যমুনা চরে শীত প্রধান আবহাওয়ার বিদেশি ফসল স্ট্রবেরী চাষ হচ্ছে। উচ্চ মূল্যের ফসল স্ট্রবেরি শষ্য ভান্ডার খ্যাত কাজিপুরে প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে চাষ করেছেন উপজেলার গান্ধাইল গ্রামের শিক্ষিত যুবক রোকনুজ্জামান রাসেল।
সরেজমিনে দেখা গেছে, রাসেল নিজ উদ্যোগে দুই বিঘা জমিতে মালচিং পদ্ধতিতে চাষ করা স্ট্রবেরি পূর্ণমাত্রায় ফলন শুরু না হলেও ইতিমধ্যেই গাছের ফুল এবং ফলে ভরে গেছে। সরকারি সহযোগিতায় কাজিপুরে অধিক লাভজনক কৃষি পণ্য হিসেবে সম্প্রসারণ ঘটতে পারে মনে করছেন সচেতন মহল।
জানা গেছে, বর্তমানে দেশের যেসব এলাকায় শীত বেশি পড়ে ও বেশি দিন স্থায়ী থাকে সেসব এলাকায় বারি স্ট্রবেরি-১ নামে একটি উচ্চফলনশীল জাতের স্ট্রবেরি চাষ করা হচ্ছে। পাকা টকটকে লাল রঙের ফলটি সুগন্ধীযুক্ত, টক মিষ্টি স্বাদের। জমির পাশাপাশি টব, বাড়ির ছাদ বা বারান্দায় এ ফল চাষ করা সম্ভব। বর্তমানে আমাদের দেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, যশোর, শ্রীমঙ্গল, ময়মনসিংহ, সিরাজগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকায় স্ট্রবেরি চাষ ও বাজারজাত করা হচ্ছে।
উদ্যোক্তা রাসেল জানান, রাসেল তার পারিবারিক ২ বিঘা জমিতে স্ট্রবেরি চাষের উদ্যোগ নেন। মৌসুমের শুরুতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে স্ট্রবেরির চারা সংগ্রহ করে রোপন করেন এবং ইন্টারনেট ও সিরাজগঞ্জের সফল একজন স্ট্রবেরি চাষির পরামর্শ অনুযায়ী সার, পানি ও পরিচর্যা করতে থাকেন। ২ মাস পর থেকে ফল আসতে শুরু করেছে, আগামী একমাস পর ফল সংগ্রহ করা যাবে। ২ বিঘা জমিতে ১০ হাজার চারা রোপণ করি, চারার মূল্য, সার, পানি, পরিচর্যা ও অন্যান্য বাবদ ৪ লাখ ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। সর্বোচ্চ ১২০০-৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে বাজারে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ২ বিঘা জমিতে ২ হাজার কেজি স্ট্রবেরি উৎপাদন হবে আশা আছে। গড়ে ৫০০ টাকা কেজি মূল্যে বিক্রি করলে ১০ লাখ টাকা আয় হবে বলে তিনি জানান।
কাজিপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম জানান, তরুণ উদ্যোক্তা রাসেলের সাফল্য কমনা করেন তিনি। পরবর্তীতে তাকে উচ্চ মূল্যের ফসলের প্রদর্শনীর জন্য বিবেচনা করা হবে। এ ছাড়া পলি নেট হাউজ প্রকল্পের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চাহিদা দেওয়া আছে। যা আগাম স্ট্রবেরি চাষে ভূমিকা রাখবে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, রাসেল নিজ উদ্যোগে দুই বিঘা জমিতে মালচিং পদ্ধতিতে চাষ করা স্ট্রবেরি পূর্ণমাত্রায় ফলন শুরু না হলেও ইতিমধ্যেই গাছের ফুল এবং ফলে ভরে গেছে। সরকারি সহযোগিতায় কাজিপুরে অধিক লাভজনক কৃষি পণ্য হিসেবে সম্প্রসারণ ঘটতে পারে মনে করছেন সচেতন মহল।
জানা গেছে, বর্তমানে দেশের যেসব এলাকায় শীত বেশি পড়ে ও বেশি দিন স্থায়ী থাকে সেসব এলাকায় বারি স্ট্রবেরি-১ নামে একটি উচ্চফলনশীল জাতের স্ট্রবেরি চাষ করা হচ্ছে। পাকা টকটকে লাল রঙের ফলটি সুগন্ধীযুক্ত, টক মিষ্টি স্বাদের। জমির পাশাপাশি টব, বাড়ির ছাদ বা বারান্দায় এ ফল চাষ করা সম্ভব। বর্তমানে আমাদের দেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, যশোর, শ্রীমঙ্গল, ময়মনসিংহ, সিরাজগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকায় স্ট্রবেরি চাষ ও বাজারজাত করা হচ্ছে।
উদ্যোক্তা রাসেল জানান, রাসেল তার পারিবারিক ২ বিঘা জমিতে স্ট্রবেরি চাষের উদ্যোগ নেন। মৌসুমের শুরুতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে স্ট্রবেরির চারা সংগ্রহ করে রোপন করেন এবং ইন্টারনেট ও সিরাজগঞ্জের সফল একজন স্ট্রবেরি চাষির পরামর্শ অনুযায়ী সার, পানি ও পরিচর্যা করতে থাকেন। ২ মাস পর থেকে ফল আসতে শুরু করেছে, আগামী একমাস পর ফল সংগ্রহ করা যাবে। ২ বিঘা জমিতে ১০ হাজার চারা রোপণ করি, চারার মূল্য, সার, পানি, পরিচর্যা ও অন্যান্য বাবদ ৪ লাখ ২০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। সর্বোচ্চ ১২০০-৩০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে বাজারে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ২ বিঘা জমিতে ২ হাজার কেজি স্ট্রবেরি উৎপাদন হবে আশা আছে। গড়ে ৫০০ টাকা কেজি মূল্যে বিক্রি করলে ১০ লাখ টাকা আয় হবে বলে তিনি জানান।
কাজিপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম জানান, তরুণ উদ্যোক্তা রাসেলের সাফল্য কমনা করেন তিনি। পরবর্তীতে তাকে উচ্চ মূল্যের ফসলের প্রদর্শনীর জন্য বিবেচনা করা হবে। এ ছাড়া পলি নেট হাউজ প্রকল্পের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চাহিদা দেওয়া আছে। যা আগাম স্ট্রবেরি চাষে ভূমিকা রাখবে।