ঢাকা , বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ৩০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশঃ
ত্রৈমাসিক চলনবিলের সময় পত্রিকার প্রিন্ট,অনলাইন ও মাল্টিমিডিয়া  জরুরি  সংবাদকর্মী আবশ্যক। আবেদন করুন- ই-মেইলে onlynews.calo@gmail.com

একদিনে পরীক্ষা ও আঙুলের ছাপ, ড্রাইভিং লাইসেন্স পৌঁছে যাবে বাড়িতে

একদিনে ড্রাইভিং লাইসেন্সের পরীক্ষা এবং বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙুলের ছাপ) দেওয়ার নতুন কার্যক্রম শুরু করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) রাঙ্গামাটি সার্কেল। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে উক্ত লাইসেন্স ডাকযোগে আবেদনকারীর বাড়িতে পৌঁছে যাবে।

বুধবার (২৯ মার্চ) সকালে বিআরটিএ’র রাঙ্গামাটি কার্যালয়ে এই কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিআরটিএ এর উদ্যোগ এর বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে জেলা পর্যায়ে উক্ত কার্যক্রম চালুর ফলে দীর্ঘদিনের ভোগান্তির অবসানের আশা করছেন লাইসেন্স প্রত্যাশী ও বিআরটিএ কার্যালয়ের কর্মকর্তারা।

লাইসেন্স প্রত্যাশী গ্রাহকরা ও বিআরটিএ কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, আগে পেশাদার লাইসেন্স পেতে পরীক্ষা নেওয়ার পর দেওয়া হতো ফলাফল। সব কার্যক্রম শেষ করে সপ্তাহ খানেক পর নেওয়া হতো আঙুলের ছাপ। এখন এক দিনে আঙুলের ছাপ, পরীক্ষা নেওয়াসহ সব কার্যক্রম শেষ করে ১৫ দিনের মধ্যে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রস্তুত হয়ে যাবে। এ লাইসেন্স ডাকযোগে আবেদনকারীর বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হবে।

বিআরটিএ রাঙ্গামাটি সার্কেলের সহকারী পরিচালক প্রকৌশলী. আতিকুর রহমান বলেন, আগে পরীক্ষার্থীদের বিআরটিএ অফিসে একাধিকবার আসতে হতো। এখন একবারই আসবেন লাইসেন্স প্রার্থী। এক দিনে লাইসেন্স প্রার্থী ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা দেবেন এবং একই দিনে বায়োমেট্রিক দিয়ে চলে যাবেন। এতে গ্রাহক-সেবার মান বাড়বে। বায়োমেট্রিক একবারের জন্যই নেওয়া হবে কিন্তু যিনি ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় অকৃতকার্য হবেন, তাকে পুনরায় ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা দিয়ে কৃতকার্য হতে হবে। পরে তার আর কোনো বায়োমেট্রিক দিতে হবে না।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জনাব মো. জাহেদুল ইসলাম, ট্রাফিক পরিদর্শক জনাব সরওয়ার মোহাম্মদ পারভেজ, বিআরটিএ রাঙ্গামাটি সার্কেলের সহকারী পরিচালক জনাব প্রকৌশলী. আতিকুর রহমান, অত্র কার্যালয়ের মোটরযান পরিদর্শক জনাব কে মো. সাল্লাহ উদ্দিন এবং সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. সলিম উল্ল্যাহসহ সংশ্লিষ্টরা।

নিউজ ট্যাগ :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

ধারের নামে ঋণের ফাঁদ পা দিলেই মাথায় হাত কেরানীগঞ্জের গ্রামে গ্রামে ঋণজাল

একদিনে পরীক্ষা ও আঙুলের ছাপ, ড্রাইভিং লাইসেন্স পৌঁছে যাবে বাড়িতে

আপলোড সময় : ০৪:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ মার্চ ২০২৩

একদিনে ড্রাইভিং লাইসেন্সের পরীক্ষা এবং বায়োমেট্রিক ফিঙ্গারপ্রিন্ট (আঙুলের ছাপ) দেওয়ার নতুন কার্যক্রম শুরু করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) রাঙ্গামাটি সার্কেল। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে উক্ত লাইসেন্স ডাকযোগে আবেদনকারীর বাড়িতে পৌঁছে যাবে।

বুধবার (২৯ মার্চ) সকালে বিআরটিএ’র রাঙ্গামাটি কার্যালয়ে এই কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বিআরটিএ এর উদ্যোগ এর বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে জেলা পর্যায়ে উক্ত কার্যক্রম চালুর ফলে দীর্ঘদিনের ভোগান্তির অবসানের আশা করছেন লাইসেন্স প্রত্যাশী ও বিআরটিএ কার্যালয়ের কর্মকর্তারা।

লাইসেন্স প্রত্যাশী গ্রাহকরা ও বিআরটিএ কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, আগে পেশাদার লাইসেন্স পেতে পরীক্ষা নেওয়ার পর দেওয়া হতো ফলাফল। সব কার্যক্রম শেষ করে সপ্তাহ খানেক পর নেওয়া হতো আঙুলের ছাপ। এখন এক দিনে আঙুলের ছাপ, পরীক্ষা নেওয়াসহ সব কার্যক্রম শেষ করে ১৫ দিনের মধ্যে ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রস্তুত হয়ে যাবে। এ লাইসেন্স ডাকযোগে আবেদনকারীর বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হবে।

বিআরটিএ রাঙ্গামাটি সার্কেলের সহকারী পরিচালক প্রকৌশলী. আতিকুর রহমান বলেন, আগে পরীক্ষার্থীদের বিআরটিএ অফিসে একাধিকবার আসতে হতো। এখন একবারই আসবেন লাইসেন্স প্রার্থী। এক দিনে লাইসেন্স প্রার্থী ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা দেবেন এবং একই দিনে বায়োমেট্রিক দিয়ে চলে যাবেন। এতে গ্রাহক-সেবার মান বাড়বে। বায়োমেট্রিক একবারের জন্যই নেওয়া হবে কিন্তু যিনি ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষায় অকৃতকার্য হবেন, তাকে পুনরায় ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা দিয়ে কৃতকার্য হতে হবে। পরে তার আর কোনো বায়োমেট্রিক দিতে হবে না।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জনাব মো. জাহেদুল ইসলাম, ট্রাফিক পরিদর্শক জনাব সরওয়ার মোহাম্মদ পারভেজ, বিআরটিএ রাঙ্গামাটি সার্কেলের সহকারী পরিচালক জনাব প্রকৌশলী. আতিকুর রহমান, অত্র কার্যালয়ের মোটরযান পরিদর্শক জনাব কে মো. সাল্লাহ উদ্দিন এবং সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. সলিম উল্ল্যাহসহ সংশ্লিষ্টরা।