ঢাকা , শনিবার, ১৭ মে ২০২৫, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশঃ
হান্ডিয়াল নিউজ২৪ ডটকম এ জরুরি  সংবাদকর্মী আবশ্যক। আবেদন করুন- ই-মেইলে onlynews.calo@gmail.com

পোশাক রপ্তানিতে ভিয়েতনামকে ফের টপকাল বাংলাদেশ

তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে চলে এসেছে বাংলাদেশ। এ তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে চীন। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থানে কয়েক বছর ধরে ছিল ভিয়েতনাম। করোনার প্রকোপ শুরু হলে ২০২০ সালে পোশাক রফতানিতে এ জায়গা করে নেয় দেশটি।

ধবার (৩০ নভেম্বর) বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) প্রকাশিত বিশ্ব বাণিজ্য পরিসংখ্যান পর্যালোচনা ২০২২- এ তথ্য উঠে আসে।

ডব্লিউটিওর পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা গেছে, গত বছর বাংলাদেশ থেকে আরএমজি রপ্তানি দৃঢ়ভাবে বেড়েছে এবং বার্ষিক ২৪ ভাগ বৃদ্ধির রেকর্ড করেছে। বাংলাদেশের অংশ ২০২০ সালে ৬.৩০ ভাগ থেকে গত বছর ৬.৪০ ভাগে উন্নীত হয়েছে। এবছর রপ্তানি একটি বড় ধাক্কার সম্মুখীন হয়েছিল এবং ভিয়েতনামের আরএমজি রপ্তানির ৭ ভাগ বৃদ্ধির বিপরীতে বাংলাদেশে ১৭ ভাগ হ্রাস পেয়েছিল।

অপরদিকে প্রথম স্থানে থাকা চীন ২০২০ সালে ৩১.৬০ ভাগ থেকে গত বছরে ৩২.৮০ ভাগে উন্নীত করে।

ডব্লিউটিও-র প্রকাশনা অনুসারে ইউরোপীয় ইউনিয়ন আরএমজির দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ব রপ্তানিকারক। সুতরাং, প্রযুক্তিগত ভাবে, বাংলাদেশ তৃতীয় বৃহত্তম বিশ্ব আরএমজি রপ্তানিকারক দেশ এবং ভিয়েতনাম চতুর্থ।

ইইউ-এর সম্মিলিত রপ্তানি পরিসংখ্যান দেশভিত্তিক আলাদা করা হলে, বাংলাদেশ দ্বিতীয় এবং ভিয়েতনাম তৃতীয় শীর্ষ রফতানিকারক হবে। তুরস্ক পঞ্চম এবং ভারত ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। তারপরেই রয়েছে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, হংকং এবং পাকিস্তান।

 

নিউজ ট্যাগ :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

পোশাক রপ্তানিতে ভিয়েতনামকে ফের টপকাল বাংলাদেশ

আপলোড সময় : ১২:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২২

তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে চলে এসেছে বাংলাদেশ। এ তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে চীন। বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থানে কয়েক বছর ধরে ছিল ভিয়েতনাম। করোনার প্রকোপ শুরু হলে ২০২০ সালে পোশাক রফতানিতে এ জায়গা করে নেয় দেশটি।

ধবার (৩০ নভেম্বর) বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) প্রকাশিত বিশ্ব বাণিজ্য পরিসংখ্যান পর্যালোচনা ২০২২- এ তথ্য উঠে আসে।

ডব্লিউটিওর পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় আরও দেখা গেছে, গত বছর বাংলাদেশ থেকে আরএমজি রপ্তানি দৃঢ়ভাবে বেড়েছে এবং বার্ষিক ২৪ ভাগ বৃদ্ধির রেকর্ড করেছে। বাংলাদেশের অংশ ২০২০ সালে ৬.৩০ ভাগ থেকে গত বছর ৬.৪০ ভাগে উন্নীত হয়েছে। এবছর রপ্তানি একটি বড় ধাক্কার সম্মুখীন হয়েছিল এবং ভিয়েতনামের আরএমজি রপ্তানির ৭ ভাগ বৃদ্ধির বিপরীতে বাংলাদেশে ১৭ ভাগ হ্রাস পেয়েছিল।

অপরদিকে প্রথম স্থানে থাকা চীন ২০২০ সালে ৩১.৬০ ভাগ থেকে গত বছরে ৩২.৮০ ভাগে উন্নীত করে।

ডব্লিউটিও-র প্রকাশনা অনুসারে ইউরোপীয় ইউনিয়ন আরএমজির দ্বিতীয় বৃহত্তম বিশ্ব রপ্তানিকারক। সুতরাং, প্রযুক্তিগত ভাবে, বাংলাদেশ তৃতীয় বৃহত্তম বিশ্ব আরএমজি রপ্তানিকারক দেশ এবং ভিয়েতনাম চতুর্থ।

ইইউ-এর সম্মিলিত রপ্তানি পরিসংখ্যান দেশভিত্তিক আলাদা করা হলে, বাংলাদেশ দ্বিতীয় এবং ভিয়েতনাম তৃতীয় শীর্ষ রফতানিকারক হবে। তুরস্ক পঞ্চম এবং ভারত ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। তারপরেই রয়েছে মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, হংকং এবং পাকিস্তান।