ঢাকা , বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ৩১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশঃ
হান্ডিয়াল নিউজ২৪ ডটকম এ জরুরি  সংবাদকর্মী আবশ্যক। আবেদন করুন- ই-মেইলে onlynews.calo@gmail.com

নাটোরের বাগাতিপাড়ায় মেয়েকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে সৎ বাবা গ্রেফতার

নাটোরের বাগাতিপাড়ায় মেয়েকে(১৫) ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে সৎ বাবা আমির হোসেনকে(৩৯) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গত বুধবার রাতে তাকে গ্রেফতারের পর বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। গ্রেফতারকৃত আমির হোসেন উপজেলার দয়ারাপুর ইউনিয়নের ভাটকুজা গ্রামের মৃত ইয়াকুব আলী তালুকদারের ছেলে এবং চাকুরীচ্যুত সেনা সদস্য।

বাগাতিপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম জানান, গতকাল সন্ধ্যার পর ভাটকুজা গ্রামের আমির হোসেন তার সৎ মেয়েকে ঘরে একা পেয়ে প্রথমে শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয়। পরে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ সময় মেয়ে নিজেকে বাঁচাতে চিৎকার করতে শুরু করে। তার চিৎকারে প্রতিবেশীরা জড়ো হয়ে তাকে বাড়ীতে আটক করে রাখে এবং পুলিশে খবর দেয়।

 

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আমির হোসেনকে গ্রেফতার করে। এবিষয়ে মেয়ের মা বাদি হয়ে তার স্বামী আমির হোসেনকে অভিযুক্ত করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর পুলিশ দুপুরে তাকে আদালতে প্রেরণ করলে আদালতের বিচারক তাকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন।

নিউজ ট্যাগ :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

নাটোরের বাগাতিপাড়ায় মেয়েকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে সৎ বাবা গ্রেফতার

আপলোড সময় : ১১:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫

নাটোরের বাগাতিপাড়ায় মেয়েকে(১৫) ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে সৎ বাবা আমির হোসেনকে(৩৯) গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গত বুধবার রাতে তাকে গ্রেফতারের পর বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। গ্রেফতারকৃত আমির হোসেন উপজেলার দয়ারাপুর ইউনিয়নের ভাটকুজা গ্রামের মৃত ইয়াকুব আলী তালুকদারের ছেলে এবং চাকুরীচ্যুত সেনা সদস্য।

বাগাতিপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম জানান, গতকাল সন্ধ্যার পর ভাটকুজা গ্রামের আমির হোসেন তার সৎ মেয়েকে ঘরে একা পেয়ে প্রথমে শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয়। পরে তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ সময় মেয়ে নিজেকে বাঁচাতে চিৎকার করতে শুরু করে। তার চিৎকারে প্রতিবেশীরা জড়ো হয়ে তাকে বাড়ীতে আটক করে রাখে এবং পুলিশে খবর দেয়।

 

খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আমির হোসেনকে গ্রেফতার করে। এবিষয়ে মেয়ের মা বাদি হয়ে তার স্বামী আমির হোসেনকে অভিযুক্ত করে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর পুলিশ দুপুরে তাকে আদালতে প্রেরণ করলে আদালতের বিচারক তাকে কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন।